Posts

aquarium water change procedure.

  process of water change for aquarium. every aquarium hobbyist must to maintain some rule , when they are going to change aquarium water . otherwise you have must to face so many bad situation within few hour or in few days . problems are mostly about cloudy water , infection and lastly death of fishes . if you want to avoid this bad situation , you have to maintain some golden rule. 1) use always 24 - 48 hours old water . please don't use less than 24 hour old water or more than 72 hours old water. both are harmful for your aquarium.if you  not maintain this process, your aquarium water condition turned into cloudy and you have to face nitrate problems.  2) don't change more than 50 % water otherwise your fish may shocked. 50% water change is enough for any aquarium circumstances.  3) always use same temperature water . If you don't add water in same temperature,  beneficial bacteria may be killed or disturb. Due to killed beneficial bacteria,  you have must be face a fat
  how to keep your aquarium healthy and clean ? 1) keep same category fish . 2) use water as per your fish requirement ( soft or hard ) . 3) keep fish or fishes on proper ratio . proper ratio is 1 inc size in 6 to 8 liter water . 4) feed your fish 2 - 3 time a day as much as they can consume within 2 to 3 minutes. do not over feed them . 5) try to avoid harmful artificial accessories in your aquarium . 6) always use proper filtration system . only an matured filter can keep your aquarium water clean .  7) maintain proper oxygen level in your aquarium . 8) partial water change in a week , 20 to 40 percent as per your fish requirement . 9) keep proper lightning in your aquarium  .  10) always keep an alga eater fish in your aquarium .

আকুয়ারিয়ামের মাছের রোগ / অসুখ চেনার উপায় ( fish disease )

আপনি যদি আকুয়ারিয়ামে মাছ পুষতে চান , আপনার মাছেদের ভালো রাখতে চান , তাহলে আপনাকে মাছেদের রোগ সম্বন্ধে ভালোভাবে জানতে হবে । না হলে দেখবেন মাছ মারা যাচ্ছে এবং এই ভাবে কিছুদিন চলার পরে আপনার মাছ পোষার শখটি নষ্ট হয়ে যাবে । তাই আকুয়ারিয়ামে মাছ মাছ রাখতে হলে মাছের অসুখ সম্বন্ধে ভালো ধারনা থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন ।  প্রথমেই বলি , আকুয়ারিয়ামে যত মাছ মারা যায় ,তার বেশীরভাগটাই মারা যায় আকুরিয়ামের জল খারাপ হবার কারনে । প্রথমে আকুরিয়ামের জল খারাপ হয় ,তারপরে ওই জলে থাকা মাছেদের ইনফেক্সান হয় । তাই আকুরিয়ামের জল ভালো রাখাটা খুব জরুরী ।  এখন দেখে নেওয়া যাক মাছের অসুখ চিনবেন কিভাবে ?  যেহেতু এখনো পর্যন্ত মাছের রোগ নির্ণয়ের জন্য তেমন কোন উন্নত যন্ত্রপাতি পাতি পাওয়া যায় না তাই মাছ এর রোগ বা অসুখ চেনার জন্য আমাদের চোখই ভরসা । আকুরিয়ামের মাছ যদি জলের মধ্যে স্বচ্ছন্দে ঘোরাফেরা না করে বা তাদের আচরনের মধ্যে কোন রকম অস্বাভাবিকতা দেখা যায় তাহলে বুঝে নিতে হবে যে মাছটি বা মাছগুলি ওই আকুরিয়ামের মধ্যে তাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়  পরিবেশ পাচ্ছে না বা মাছ গুলি অসুস্থ হয়ে পড়েছে । আকুয়ারিয়ামের 

গোল্ড ফিশ মাছের বাচ্চার পরিচর্যার পদ্ধতি ( how to care of new born baby gold fish )

গোল্ড ফিশ মাছের বাচ্চা করা যতটা সহজ , মাছের বাচ্চা বাঁচানো টা কিন্তু বেশ কঠিন । আজ আমি গোল্ড ফিশ মাছের বাচ্চা কিভাবে বেশী পরিমানে বাঁচানো যায় সেই সম্বন্ধে আলোকপাত করবো।        আপনারা দেখেছেন যে গোল্ড ফিশ মাছের বাচ্চা যতটা পরিমানে জন্মায় তার বেশ কিছুটা , এমন কি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত বাচ্চা মরে যায় । তবে একথা ঠিক যে আপনি যাই করুন না কেন ১০০ শতাংশ বাচ্চা বাঁচানো সম্ভব নয় । তবে সঠিক নিয়ম মেনে চলতে পারলে ৯০ শতাংশ বাচ্চা বাঁচানো সহজেই সম্ভব । এখন দেখে নেওয়া যাক কোন নিয়ম গুলি মেনে চললে গোল্ড ফিশ মাছের বাচ্চা বেশী পরিমানে বাঁচানো যায় । ১) প্রথমেই আলোচনা করবো ব্রূডার মাছ বা ধাড়ি মাছ নিয়ে । বেশীরভাগ মানুষ প্রথমেই যে ভুলটি করে থাকেন তা হল মাছের পেটে ডিম এসেছে বুঝতে পারলেই সেই মাছ দিয়ে ডিম পাড়ানো শুরু করে দেন । কিন্তু এই ভুল করবেন না । মাছের ডিম পাড়াবার আগে ব্রূডার মাছের সঠিক সিলেক্সান করা খুব জরুরী । গোল্ড ফিশ মাছের ক্ষেত্রে মাছের বয়স হতে হবে ১ থেকে ৩ বছরের মধ্যে , এর কম বা বেশী হলে মাছের ডিম ফুটে যে বাচ্চা বের হবে তা দুর্বল প্রকৃতির হবে । এই ধরনের বাচ্চার মারা যাবার সম্ভাবনাও

ছোট অ্যাকুরিয়ামে কোন জাতের মাছ রাখা যায় ( fish keeping at small size aquarium )

অনেকেই আছেন যারা বাড়িতে মাছ পুষতে চান কিন্তু জায়গার অভাবে ঘরের ভিতরে বড় অ্যাকুরিয়াম রাখতে পারেন না । তাদের জন্য আমার পরামর্শ হল আপনি ঘরের ভিতরে স্মল সাইজ এর অ্যাকুরিয়াম রাখতে পারেন । এক্ষেত্রে ছোট অ্যাকুরিয়াম বলতে ১২ ইঞ্চি লম্বা এবং ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি চওড়া অ্যাকুরিয়াম ধরা হল । অ্যাকুরিয়ামের উচ্চতা ৮ ইঞ্চি থেকে ১৮ ইঞ্চি পর্যন্ত করতে পারেন । অ্যাকুরিয়ামের উচ্চতা বেশী হলে অ্যাকুরিয়ামে জলের পরিমান বেশী ধরবে এবং তাতে মাছের সংখ্যা একটু বেশি রাখতে পারবেন । এখন দেখে নেওয়া যাক এই ছোট অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে আপনি কোন জাতের মাছ ভালো ভাবে রাখতে পারবেন । প্রথমেই বলি ছোট অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে বড় জাতের মাছ রাখা যাবে না । আপনাকে এমন জাতের মাছ বেছে নিতে হবে যারা কিনা সর্বচ্চ ১.৫ ইঞ্চির বেশি বড় হয় না । আপনি হয়তো মাছ কেনার সময় দেখলেন মাছগুলি ছোট কিন্তু সেগুলি হয়তো বড় জাতের মাছ , মাছের জাতের ব্যাপারে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন । ছোট অ্যাকুরিয়ামে ছোট জাতের মাছ লিটার প্রতি ১ টি র বেশি রাখবেন না । যদি আপনার অ্যাকুরিয়ামে ১০ লিটার জল ধরে তাহলে ১০ টির বেশি মাছ রাখবেন না ,তাও যদি অ্যাকুরিয়ামে ফিল্ট্রেসান ব্যাবস্থা থাকে তবে

ডাফনিয়া (daphnia )

 যারা অ্যাকুরিয়ামের মাছ এর ডিম ফোটাতে চান বা যারা  অ্যাকুরিয়ামের মাছেরদের জ্যন্ত খাবার দিতে চান তাদের জন্য ডাফনিয়া খুব ভালো খাবার । খাদ্য হিসাবে ডাফনিয়া একটি উচ্চমানের  খাবার । এই খাবার খুব সহজেই বাড়িতে তৈরি করা যায় । এই খাবার খুব ভালো প্রোটিন যুক্ত এবং সহজেই মাছের বাচ্চা বা বড় মাছ খেয়ে হজম করে নিতে পারে । অ্যাকুরিয়ামের মাছের পায়খানা কষে গেলে ( constipation ) হলে এই ডাফনিয়া খাওয়ালে খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য ( constipation ) দূর হয় । এখন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে এই ডাফনিয়া সহজেই এবং কম খরচে বাড়িতে তৈরি করে নেওয়া যায় ।  ডাফনিয়া তৈরি করতে হলে কম পক্ষে ৩০ লিটার জল ধরে এমন একটি মাটির বা কাঁচের পাত্র বা সিমেন্টের চৌবাচ্চা লাগবে , এবং জলের উচ্চতা থাকতে হবে অন্তত ১২ থেকে ১৪ সেন্টিমিটার । ওই পাত্রে জল ভরে ইনফিউজোরিয়া তৈরি করার মতন জিসগুলি অর্থাৎ মিল্ক পাউডার , কলার খোসা , কিছু শাক সব্জি , খড় এবং পুকুরের জল দিতে হবে , তবে পরিমান ইনফিউজোরিয়া তৈরি করতে যতটা লাগে তার থেকে অনেক কম দিতে হবে । সব কিছু মিলিয়ে পরিমান হবে প্রতি  ২লিটার পিছু মাত্র ১ গ্রাম ।  পুকুরের জলের পরিমান দিতে  হবে ২ লিটার প্রতি ২ ম

ইনফিউজোরিয়া ( infusoria )

যারা অ্যাকুরিয়ামের মাছের বাচ্চা ফোটাতে চান তাদের কাছে ইনফিউজোরিয়া একটি খুব ভালো খাবার । এই ইনফিউজোরিয়া হল এক ধরনের খুবই ক্ষুদ্রাকার প্রানীকনা , যা কিনা এতই ছোট হয় যে খালি চোখে প্রায় দেখাই যায় না । যে সমস্ত মাছের বাচ্চা খুব ছোট সাইজের হয় , যারা ব্রাইন স্রীম্প এর বাচ্চা বা ডাফনিয়াও খেতে পারে না , তারা এই খাবার খুব সহজেই খেতে পারবে যেমন ফাইটার মাছের বাচ্চা , খুব ছোট জাতের টেট্রা মাছের বাচ্চা ইত্যাদি । এই খাবারের সব থেকে ভালো দিকটি হোল এই খাবার খুব সহজেই আপনি ঘরে বসে তৈরি করে নিতে পারবেন । এই খাবার তৈরি করার খরচ ও খুব কম এবং যে কোন মাছের বাচ্চাকে আপনি দিতে পারবেন । এই খাবারের ব্যাপারে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন তা হোল এই খাবার দেবার আগে খাবার শুঁখে দেখে নেবেন যেন খাবার থেকে খারাপ বা বদ গন্ধ আছে কিনা , যদি থাকে তাহলে ওই খাবার দেওয়া চলবে না ।  ইনফিউজোরিয়া তৈরি করার পদ্ধতি বা নিয়ম ঃ   এই খাবার আপনি যে কোন পাত্রে বানাতে পারেন , তা মাটির হোক বা কাঁচের বা প্লাস্টিকের । প্রতি ২ লিটার জল পিছু ২ চামচ মিল্ক পাউডার , একটি ছোট সাইজের পাকা কলার খোসা , অল্প কিছুটা খড় ( ওজনে ৫ থেকে ১০ গ্রাম ) , দু