Posts

গোল্ড ফিশ মাছের সঙ্গে কি কি মাছ রাখা যায় ? compatible with gold fish .

Image
অ্যাকুরিয়ামে শুধু গোল্ড ফিশ মাছ রাখলেও দেখতে খুবই সুন্দর লাগে , তবু মাঝে মধ্যে ইচ্ছা হতে পারে গোল্ড মাছের সঙ্গে অন্য কোন জাতের মাছ রাখতে । গোল্ড ফিশ মাছের সঙ্গে সব জাতের মাছ রাখা যায় না । যে সমস্ত জাতের মাছ গোল্ড ফিশ মাছের সঙ্গে রাখা উচিত নয় সেই সব মাছ গোল্ড ফিশ মাছের সঙ্গে রাখলে গোল্ড ফিশ মাছ মারা যাবে । তাই জেনে নিন কোন কোন জাতের মাছ গোল্ড ফিশ মাছের সঙ্গে ভালো ভাবে রাখা যায় ।                      গোল্ড ফিশ মাছই অনেক প্রজাতির পাওয়া যায় , এর মধ্যে সব জাতের গোল্ড ফিশ আবার এক সঙ্গে রাখা উচিত নয় । অ্যাকুরিয়ামে যদি আপনি টেলিস্কোপ আই প্রজাতির গোল্ড ফিশ রাখেন , অর্থাৎ যে প্রজাতির গোল্ড ফিশ মাছের চোখ বাইরের দিকে ঠেলে বেরিয়ে থাকে এবং বাবল আই গোল্ড ফিশ মাছ রাখেন , সেখানে রেড গোল্ড ফিশ , রুইকিন গোল্ড ফিশ বা সুভাঙ্কিং গোল্ড ফিশ মাছ না রাখাই ভালো । অনেক সময় দেখা যায় রেড গোল্ড ফিশ , রুইকিন গোল্ড ফিশ বা সুভাঙ্কিং গোল্ড ফিশ  টেলিস্কোপ আই গোল্ড ফিশ এবং বাবল আই গোল্ড ফিশ  জাতের মাছের বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকা চোখ খুবলে নেয় বা ঠুকরে নষ্ট করে দেয় । তাই অ্যাকুরিয়ামে শুধু গোল্ড ফিশ জাতের মাছ রাখলেও সঠিক

মলি মাছের সঙ্গে কি কি মাছ রাখা যায় ? compatible with molly fish

Image
অনেকেই জানতে চান যে মলি মাছের সঙ্গে কি কি মাছ রাখা যায় ? পৃথিবীতে এত রকমের মলি মাছ পাওয়া যায় যে , আমার মনে হয় শুধু মলি মাছ দিয়েই সহজেই একটি অ্যাকুরিয়াম সাজিয়ে ফেলা সম্ভব । এত রকমের রঙ এর মাছ আর কোন প্রজাতির মধ্যে বোধ হয় আর দেখতে পাওয়া যায় না ।              যারা অ্যাকুরিয়ামে শুধু মলি জাতের মাছ না রেখে , মলি মাছের সঙ্গে অন্যান্য প্রজাতির মাছ রাখতে চান , তাদের জন্য নিচে একটি মাছের তালিকা দিলাম , যে মাছ গুলি আপনি সহজেই আপনার মলি মাছের সঙ্গে রাখতে পারবেন । ১) প্লাটি জাতের মাছ  ২) সোর্ড টেল জাতের মাছ  ৩) গোরামি জাতের মাছ  ৪) বার্ব জাতের মাছ  ৫) ক্যাট ফিশ জাতের মাছ  ৬) লোচ জাতের মাছ  ৭) এক দম ছোট জাতের টেট্রা ছাড়া যে কোন টেট্রা জাতের মাছ । ৮) রেইনবো জাতের মাছ । ৯) মোনো অ্যাঞ্জেল । ১০) আরগাস । ১১) ফেদার ফিন । ১২) সার্ক জাতের মাছ ।

অ্যাকুরিয়ামে জ্যান্ত গাছ পচে যায় কেন ?

Image
অ্যাকুরিয়ামে যারা মাছ পোষেন তাদের কাছে অ্যাকুরিয়ামের ভিতরে জ্যান্ত গাছ পচে যাওয়াটা একটি মস্ত বড় সমস্যা । আমি আমার অন্য লেখাতে লিখেছিলাম , যে অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে জ্যান্ত গাছ রাখাটা কতটা জরুরী । অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে জ্যান্ত গাছ থাকলে মাছের নানাবিধ সুবিধা হয় । অনেকেই আমার কাছে জানতে চেয়েছেন যে , অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে জ্যান্ত গাছ লাগাবার কিছুদিনের মধ্যেই গাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে এবং গাছ পচে যাচ্ছে কেন ? তাদের জন্য এই লেখা । ভালো করে জেনে নিন অ্যাকুরিয়ামের মধ্যেকার জ্যান্ত গাছ গুলি পচে যাবার কারনগুলি । ১) অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে জ্যান্ত গাছ ভালো রাখতে হলে  অ্যাকুরিয়ামের নিচে যে গ্র্যাভেলস বেড , স্যান্ড বেড , অ্যাকুরিয়াম সয়েল বেড বা মিক্সড বেড যাই ব্যাবহার করুননা কেন , সেই বেড যেন কমপক্ষে ১.৫ ইঞ্চি মোটা হয় । এর থেকে পাতলা বেড দিলে  গাছের শক্ত হয়ে বসতে অসুবিধা হয় । জ্যান্ত গাছ শক্ত হয়ে স্থির হয়ে বসতে না পারলে গাছ নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভাবনা থেকে যায় । ২) অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে অ্যামোনিয়া বা নাইট্রোজেনের পরিমান বেড়ে গেলে গাছ পচে যেতে পারে ।  ৩) উপযুক্ত আলোর অভাবে গাছ পচে যেতে পারে । জ্যান্ত

অ্যাকুরিয়ামের মাছের অসুখ ( aquarium fish diseases)

অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে গিয়ে যে সমস্যার মুখে আমাদের সব থেকে বেশী পড়তে হয় , তা হল মাছ এর অসুখ করে মাছ মারা যাওয়া । মাছ মারা যাবার প্রধান কারন হল , মাছের কি অসুখ করেছে তা সঠিক ভাবে বুঝতে না পারা । বেশির ভাগ মানুষ যখন দেখেন যে অ্যাকুরিয়ামের মাছ মারা যাচ্ছে , তখন কোন অ্যাকুরিয়ামের দোকান থেকে মন মতন যে কোন একটি ওষুধ কিনে এনে অ্যাকুরিয়ামে দিয়ে দেন । কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাকুরিয়ামের মাছ গুলি বাঁচাতে সফল হন না । অনেকে আবার অ্যাকুরিয়ামের জলে অ্যান্টি বায়োটিক ওষুধ ব্যাবহার করে থাকেন , এতে হয়তো অনেক সময় কিছুটা সফল হলেও অ্যাকুরিয়ামের জলে অ্যান্টি বায়োটিক ওষুধ ব্যাবহার করা হলে এর পরিনাম ভয়ঙ্কর হতে পারে , এক জন মাইক্রো বায়োলজিস্ট এর পক্ষেই বোঝা সম্ভব অ্যাকুরিয়ামের জলে অ্যান্টি বায়োটিক ব্যাবহার করলে, কি মারাত্মক পরিনাম হতে পারে । আমি শুধু এক কথায় বলতে পারি অ্যাকুরিয়ামে অ্যান্টি বায়টিক ওষুধ ব্যাবহার করলে অ্যাকুরিয়ামের সাথে সাথে আপনার বাড়ির মধ্যে থাকা প্রতিটি মানুষ সহ সকল জীব জন্তুর শারীরিক ক্ষতি যেচে ডেকে আনবেন । তবে অনেক সময় মাছের অসুখ ভালো করার জন্য অ্যান্টি বায়োটিক ব্যাবহার করতে হয় , সে ক্ষ

সিভোরাম ( severum )

Image
বৈজ্ঞানিক নাম ( scientific name ) ঃ হেরাস সেভেরাস  সেভোরাম মাছের প্রাপ্তিস্থান ( origins) ঃ                                                                            সাউথ আমেরিকার উত্তর ভাগে এবং আমাজন নদীর কিছু কিছু অংশে এই মাছ দেখতে পাওয়া যায় ।   সিভোরাম মাছ কত বাঁচে (   life span ) ?      সিভোরাম মাছ সাধারনত ছয় থেকে আট বৎসর পর্যন্ত বেঁচে থাকে , তবে ভালো ভাবে রাখলে অর্থাৎ এই মাছের উপযুক্ত পরিমান জায়গা এবং ভালো ফিল্টারেসান ব্যাবহার করলে , এই মাছকে আমি ১২ বৎসর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে দেখেছি ।  সেভোরাম মাছ কত ধরনের হয় ? সেভোরাম মাছ কত রকমের দেখতে পাওয়া যায় ? ( variety ) ঃ   সবুজ এবং সাদা এই দুই ধরনের সিভোরাম মাছ দেখতে পাওয়া যায় , প্রকৃতি তে এই মাছ সবুজ রঙের পাওয়া যায় । এই জাত থেকেই পরবর্ত্তি কালে সাদা রঙের সিভোরাম তৈরি করা হয়েছে , তবে সবুজ সিভোরামের থেকে সাদা সিভোরাম দেখতে বেশী ভালো , এই মাছ প্রাপ্ত বয়স্ক হলে  সাদা রঙের গায়ের উপর লাল রঙের নক্সা দেখতে খুব ভালো লাগে । সেভোরাম মাছ কত বড় হয় ( size )ঃ   গোল আকৃতির এই মাছটি লম্বায় ২০ সে মি ( ৮ ইঞ্চি ) পর্যন্ত হয়ে থাকে । সে

Angel fish ( অ্যাঞ্জেল ফিশ )

Image
Angel  fish                          Family cichlid Pterophyllum  scalare Origins specially in amazon basin brazil Orinoco basin and various rivers in the Guiana shield in tropical south America LIFE SPAN :   generaly  4 to 6 years in captivity.But it depend on aquarium size. In nature they can alive 10 – 12 years. SIZE:-  Maximum 6 inc diameter  body size, but with their long  dorsal fin and annals fin it may be 10 inc towards. HABIT and NATURE:-  an unique rectangular body shape.They  like planted, rock,wood (bough wood or drift wood). Angel fish are frequently striped longitudinally.They are peace full.This graceful cichlid is amongst the most popular of all tropical fish.You can keep young angel fish in a community tank, but i suggest to keep them in a single species set up.  ANGLE FISH ARE COMPATIBILITY:-  angel fishes are compatible with gold fish species,rainbow species like peacock rainbow,scarled rainbow,bosemony rainbow, doller, smaller coryd

গরম কালে অ্যাকুরিয়ামের মাছের যত্ন কিভাবে করবেন ( how to maintain aquarium fish at summer season )

 প্রচন্ড গরমে আমরা যেমন কষ্ট পাই তেমনি সমস্ত জীব কূল ও গরমে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় কষ্ট পায় , আর  আমাদের ঘরের মধ্যে  অ্যাকুরিয়ামের  থাকা মাছ গুলিও এর বাইরে নয় ।                     আমরা জানি যে অ্যাকুরিয়ামের মাছ গুলি একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে , তার বেশি তাপমাত্রা হয়ে গেলে মাছ অসুস্থ হয়ে পরবে এবং মারাও যেতে পারে । বিভিন্ন জাতের মাছ বিভিন্ন তাপমাত্রা পর্যন্ত সহ্য করতে পারে , যে মাছ যেমন তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে সেই জাতের মাছকে সেই তাপমাত্রার জলে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ । গরম কালে যখন অ্যাকুরিয়ামের জলের তাপমাত্রা স্বাভাবিক ভাবেই অনেক বেশি হয়ে যায় তখন কিছু সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনি আপনার মাছ কে ভালো ভাবে অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন ।  ১) যাদের ঘরে  এ সি মেসিন চলে , সেই ঘরে অ্যাকুরিয়াম থাকলে জলের তাপমাত্রা হয়তো বাড়বে না কিন্তু যখন  এ সি মেসিন বন্ধ থাকবে তখন কিন্তু জলের তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে , তাই জলের তাপমাত্রা বাড়া কমার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন । ২) অ্যাকুরিয়ামের উপরের কভার অর্থাৎ ঢাকনা খুলে রেখে  ঘরে ফ্যান চালিয়ে রাখুন , এতে অ্যাকুরিয়ামের জলের