Posts

Showing posts from December, 2023

Aquarium heater

Image
  Aquarium heater  is a very important thing, which protects your hobby fish from cold in winter. Most fish kept in aquariums do best at temperatures between 26°C and 30°C. In winter, when the aquarium water temperature drops below 26 degrees Celsius, the fish in the aquarium are exposed to an unfavorable environment, and after a few days in this condition, the fish become sick and die. If the temperature of the aquarium water is below 26 degrees centigrade, then the application of fish disease medicine does not work properly, the disease does not want to be cured. At this time, if you can easily control the water temperature of your aquarium by using a thermostat heater in your aquarium, the medicine will work very quickly and the fish will recover very quickly.   I always tell all aquarium hobbyists that prevention is better than cure, so before the water temperature drops, you should put a thermostatic heater on in your aquarium so that the water temperature does not g...

অ্যাকোয়ারিয়াম হিটার

Image
  অ্যাকোয়ারিয়াম হিটার হোল, একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন জিনিস, যা আপনার শখের মাছ কে শীতকালে ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। সাধারণত যে সমস্ত মাছ অ্যাকুয়ারিয়াম এ পোষা হয়, সেই সমস্ত মাছ গুলি 26 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে 30 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় সব থেকে ভালো থাকে। শীত কালে যখন অ্যাকুয়ারিয়াম এর জলের তাপমাত্রা 26 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিচে নেমে যায় তখন অ্যাকুয়ারিয়াম এর মাছ গুলি প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে পরে যায়, এই অবস্থায় কয়েকদিন থাকার পরেই মাছগুলি রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে ,এবং মারা যায়। অ্যাকুয়ারিয়াম জলের তাপমাত্রা যদি 26 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিচে থাকে তাহলে সেই অবস্থায় মাছের রোগের ওষুধ প্রয়োগ করলে ঠিক মত কাজও হয় না, রোগ যেন সারতেই চায়না। এই সময় যদি আপনি আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এ একটি থার্মোস্ট্যাট হিটার ব্যাবহার করে সহজেই আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এর জলের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন তাহলে কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি ওষুধ কাজ করবে এবং মাছ গুলি খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে।  সব সময় আমি সকল অ্যাকুয়ারিয়াম হবিস্টদের এই কথাই বলে থাকি যে prevention is better than cure, তা...

শ্যাওলা অ্যাকুয়ারিয়াম / algae aquarium

Image
  Planted aquarium তো অনেক দেখা যায়, আজ আমি আলোচনা করবো একদম সাধারণ জিনিস নিয়ে যা আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এ এমনিতেই জন্মায়, অথচ সেই জিনিসটি নিয়ে aquarium hobist দের মাথা ব্যাথার শেষ থাকে না , তার নাম হল algae বা বাংলায় যাকে বলে শ্যাওলা। অ্যাকুয়ারিয়ামএ শ্যাওলা পড়লেই আমরা চেষ্টা করি কত তাড়াতাড়ি পরিষ্কার করবো, কিন্ত বন্ধুরা জেনে রাখুন অ্যাকুয়ারিয়ামএর বাস্তুতন্ত্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হল সবুজ রঙের শ্যাওলা বা green algae।  কোন অ্যাকুয়ারিয়াম এ শ্যাওলা জন্মানো মানে,ধরে নেওয়া যেতে পারে যে ওই অ্যাকুয়ারিয়াম টি ম্যাচিওর করে গেছে বা মাছ রাখার উপযুক্ততা লাভ করেছে।ওই অ্যাকুয়ারিয়াম টিতে মাছ রাখলে, মাছ মারা যাবার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। আপনারা যারা বিগত বেশ কিছুদিন যাবৎ মাছ পুষেছেন, তারা লক্ষ্য করলে দেখবেন যে যখন আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম টিতে শ্যাওলা থাকে তখন আপনারঅ্যাকুয়ারিয়াম টিতে কোন মাছ মরে না, যখনই আপনি অ্যাকুয়ারিয়াম এর শ্যাওলা পরিষ্কার করেছেন তার পর পরই অ্যাকুয়ারিয়ামএ বেশ কিছু মাছ মারা যায়। তার মানে এটাই যে যদি আপনার পক্ষে অ্যাকুয়ারিয়াম এর যত্ন নেবার সময় ক...

অ্যাকোয়ারিয়াম এ শ্যাওলা পরিষ্কার করার পদ্ধতি

  অ্যাকোয়ারিয়াম এ যারা মাছ পোষেন,প্রায়শই তাদের এই শ্যাওলার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।  অ্যাকোয়ারিয়াম এর কাঁচের গায়ে , এবং অন্যান্য সমস্ত জিনিসপত্রের গায়ে শ্যাওলা জন্মে গিয়ে খুব খারাপ দেখতে লাগে। যেহেতু অ্যাকোয়ারিয়াম বেশিরভাগ সময় আমরা ঘরের ভিতরে রেখে থাকি ,  তাই অ্যাকোয়ারিয়াম এ শ্যাওলা ধরে গেলে ঘরের সৌন্দর্য্য নষ্ট হয়ে যায়।   দেখে নেবো অ্যাকোয়ারিয়াম এর শ্যাওলা কিভাবে দূর করা যায়। অ্যাকোয়ারিয়াম এবং সমস্ত কিছু ভালো করে ঘষে মেজে শ্যাওলা পরিষ্কার করা যায়, কিন্তু ওই ভাবে পরিষ্কার করলে আবার  কিছু দিনের মধ্যে ওই অ্যাকোয়ারিয়ামএ আবার শ্যাওলা ধরে যাবে,তাই আমি এমন কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো যাতে ,খুব সহজেই অ্যাকোয়ারিয়ামএর  শ্যওলাকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। 1) সবার আগে দেখুন অ্যাকোয়ারিয়াম এর গায়ে সরাসরি সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। যদি সূর্যের আলো সরাসরি অ্যাকোয়ারিয়াম এর উপরে পড়ে, তাহলে সূর্যেরআলো পড়ার দিকটিকে কোন কিছু দিয়ে আড়াল করে দিন , কয়েক দিনের মধ্যেই দেখবেন শ্যাওলার পরিমাণ আপনার থেকেই কমে যেতে থাকবে। 2) অ্যাকোয়ারিয়াম এর আলো যদি ...

Beta fish/ বেটা ফিশ এর যত্ন

  বেটা ফিশ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মাছ,এই জাতের মাছ এত রং বেরংয়ের পাওয়া যায় যে বলে  বোঝান সম্ভব নয়,  এই মাছের মারকুটে স্বভাবের জন্য এই মাছ ফাইটার ফিশ নামেও পরিচিত। প্রচণ্ড কষ্টসহিষ্ণু এই মাছ খুবই অল্প পরিচর্যায় ভালোভাবে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। যাদের ঘরে জায়গা কম ,তারাও খুব ছোট জায়গায় এই মাছ খুব সুন্দর ভাবে পুষতে পারবেন। অন্যান্য সমস্ত জাতের মাছ এর মত এই মাছও ভালোভাবে রাখার জন্য অল্প কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে ,এই মাছকে আপনি বেশ কয়েক বছর সুন্দর ভাবে বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন। 1) একটি জারে একটি  মাছ রাখতে হবে ।যদি ছেলে অর্থাৎ male মাছ হয় তাহলে একটির বেশি মাছ এক জায়গায় রাখা যাবে না। Female অর্থাৎ মেয়ে মাছ একসঙ্গে একাধিক রাখা যায় ,তবে একটি ছেলে মাছের সঙ্গে একটি মেয়ে মাছ রাখা যায় না । শুধু মাত্র ব্রিডিং এর সময় 2 , 4 দিন একটি ছেলে বেটা ফিশ এর সাথে একটি মেয়ে বেটা ফিশ একসঙ্গে রাখা সম্ভব। 2) বেটা ফিশ রাখার জন্য কমপক্ষে 250ml জল প্রয়োজন হয় ,তবে আমার অভিজ্ঞতায় একটি ফাইটার ফিশ এর জন্যে অন্ততপক্ষে 1লিটার জল ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন জায়গায় এই মাছ রাখা উচিত। আবার ...

অ্যাকোয়ারিয়াম্ এর আলো / aquarium light

অ্যাকুয়ারিয়াম এ বেশি করে মাছ রাখার ব্যাপারে hobist দের আগ্রহ যতটা বেশি থাকে , ঠিক ততটাই কম থাকে অ্যাকুয়ারিয়াম এর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন জিনিস পত্রের বিষয়ে।বিশেষ করে অ্যাকোয়ারিয়ামের আলোর ব্যাপারে আগ্রহ আরো কম  থাকে, বেশির ভাগ মানুষই মনে করেন, যেমন তেমন যে কোন একটি আলো লাগলেই হল,আবার অনেকে ভাবেন ঘরের মধ্যে তো আলো জ্বলে,অ্যাকুয়ারিয়াম এ আবার আলাদা ভাবে আলো লাগাবার প্রয়োজন নেই। জেনে রাখুন , অ্যাকুয়ারিয়ামএর ফিল্টারের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল অ্যাকুয়ারিয়ামএর আলো। আলো বা   লাইট অ্যাকুয়ারিয়াম এর জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। Aquarium/অ্যাকুয়ারিয়াম আদপে একটি বাস্তুতন্ত্র এর স্বরূপ, আর একটি বাস্তুতন্ত্র এ আলোর গুরুত্ব অপরিসীম , আর  অ্যাকুয়ারিয়াম এর মাছও বাস্তুতন্ত্রের বাইরে নয়, তাই আপনি যদি একটি অ্যাকুয়ারিয়াম আপনার বাড়িতে বসান ,তাহলে ওই অ্যাকুয়ারিয়াম এ একটি আলো লাগানো আবশ্যিক।   একটি উপযুক্ত আলো আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এর যেমন সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকে,অন্যদিকে আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এর বাস্তুতন্ত্র কে সঠিক ভাবে বজায় রেখে আপনার সখের মাছ গুলি কে ব...

Fish bowl/গোল জার এ মাছ পোষার নিয়ম

  অনেক মানুষ আছেন যারা , গোল জার এ মাছ পুষতে ভালোবাসেন। জায়গায় অভাবেই হোক আর দেখতে ভালো লাগার জন্যই হোক, গোল জার এ মাছ পোষার সখ বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় । কিন্তু সমস্যা হোল গোল জারে মাছ মোটেই বাঁচতে চায় না । অনেক মানুষ আছেন যারা একটি জার কিনে ঘরের মধ্যে রঙিন মাছ পুষতে চান, আবার এমন প্রচুর মানুষ আছেন যারা গোল জার কিনে বারংবার মাছ কিনে এবং মেরে ফেলে তাদের শখ টাই নষ্ট করে ফেলেছেন। যাদের শখ নষ্ট হয়ে গেছে, তারা, নতুন লোকেদের নিজেদের খারাপ  অভিজ্ঞতা শেয়ার করে, তাদের জারে মাছ পোষা থেকে বিরত করতে থাকেন ।       আমি দুই ধরনের লোকেদের ই বলবো যে , আপনারা যদি আমার কথা ভরসা করেন, তাহলে জল জার এ খুব ভালোভাবেই বেশ কিছু জাতের মাছ পোষা সম্ভব, হ্যাঁ কিছু জাতের মাছ পোষা সম্ভব ,সব জাতের নয়।    সাধারণত একটি গোল জারে একটি বেটা ফিশ( ফাইটার) পোষা খুবই সহজ , কিন্তু সমস্যাটা শুরু হয় যখন কেউ বেটা ফিশ ছাড়া অন্য কোন মাছ জারে পোষার চেষ্টা করেন । আমি আলোচনা করবো বেটা ফিশ ছাড়া অন্য মাছ কিভাবে আপনি আপনার গোল জারের ভিতরে দীর্ঘ দিন বাঁচিয়ে রাখবেন সেই বিষয়ে।    প্র...

fish bowl/গোল জারে কি আলো লাগাবার প্রয়োজন হয়

  হ্যা গোল জারেও আলো লাগানো প্রয়োজন । তবে এমন আলো লাগাবেন না , যাতে জারের জল গরম হয়ে যায়।গোল জারের আলো সারাদিনে কমপক্ষে 4 ঘণ্টা জালাবেন, আর 12 থেকে 14 ঘণ্টার বেশি জ্বালাবেন না । কম সময় আলো জ্বালালে ,সেটা মাছের স্বাস্থের জন্য খারাপ,আবার বেশি জ্বালালে সেটাও খারাপ। মনে রাখবেন ,আলো কিন্তু প্রয়োজনীয় উজ্জ্বলতার ই জ্বালাবেন, খুব কমও নয়,আবার বেশিও নয়।     বর্তমানে অ্যাকুয়ারিয়াম এর দোকান গুলিতে , গোল জারের জন্যে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরনের আলো কিনতে পাওয়া যায়।

Fish bowl/গোল জারের জল বদল করার নিয়ম।

  সাধারণত আমি গোল জারের জল 7 দিন পর পর বদল করার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকি। মনে রাখবেন একটি অ্যাকুয়ারিয়াম এর তুলনায় একটি গোল জারের ভিতরে মাছ পোষা অনেক অনেক বেশি শক্ত কাজ।এক মাত্র বেটা ফিশ গোল জারে রাখা সহজ ,এছাড়া অন্য যে কোন জাতের মাছ যদি আপনি গোল জারে পুষতে চান তবে খুব নিয়ম মেনে অবশ্যই জল বদল করতে হবে। শুধু মাত্র ভুল ভাবে জল বদল করার কারনে গোল জারে থাকা মাছ মারা যায়।  গোল জারের জল বদল করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। 1) গোল জারের জল কখনই 100 ভাগ বদল করবেন না । জারের উপরিভাগের 50 ভাগ পুরনো জল আলাদা করে একটি পাত্রে রেখে দিন, ওই জলে জারের  মাছ রাখবেন না। বাকি যে 50 ভাগ জল, সেই জল একটি অন্য পাত্রে রেখে, সেই জলে জারের মাছ গুলি রাখুন। এবার জার এর গা ভালো করে ধুয়ে নিন জার এ পাথর বা অন্য কিছু সাজানোর জিনিস থাকলে সেগুলি ভালো করে ধুয়ে নিন। জার এবং আরো অন্যান্য জিনিস গুলি শুধু জল দিয়ে ধুয়ে নেবেন, পরিষ্কার করার জন্য কোন ধরনের কোন সাবান, শাম্পু, ডিটারজেন্ট,ব্যাবহার করবেন না। জারের ভিতরে যদি ফিল্টার থাকে, প্রয়োজন না হলে মাসে 1 বার এর বেশি ফিল্টার পরিষ্কার কর...

অ্যাকোয়ারিয়াম এর আলো কতক্ষন জ্বালানো উচিত।

  অ্যাকোয়ারিয়াম এর জন্য আলো অত্যন্ত আবশ্যিক এবং গুরুত্বপূর্ন । আলো যেমন অ্যাকোয়ারিয়ামএর জন্য ভালো আবার তেমনই সঠিক সময় ধরে  অ্যাকোয়ারিয়াম এর আলো না জ্বালানো হলে অ্যাকোয়ারিয়ামএর বাস্তুতন্ত্রের উপর প্রভাব পড়বে, যেমন আলো বেশিক্ষন জ্বালানো হলে, জল এর রং সবুজ হয়ে যেতে পারে, জলে প্রচুর পরিমাণে অ্যালগা তৈরী হয়ে যেতে পারে। বেশিক্ষন আলো জ্বলার কারনে মাছের বিশ্রাম নেবার সময় কমে গেলে মাছের সাস্থ্য এর অবনতি হতে পারে।    যদি অ্যাকোয়ারিয়ামএর আলো কম জ্বালানো হয় তাহলে ওই অ্যাকোয়ারিয়ামএর জলে beneficial bacteria গুলির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। Beneficial bacteria র ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে জল খারাপ হয়ে মাছ মারা যেতে পারে ,মাছের সাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়, খুব সহজে মাছ ব্যাকটেরিয়া,বা প্যারাসাইট দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। সারা দিনে অ্যাকোয়ারিয়ামএর এর ( পর্যাপ্ত) আলো 12 থেকে14 ঘণ্টার বেশি এবং 8 ঘণ্টার কম জ্বালাবেন না । এতে অ্যাকোয়ারিয়ামএর পরিবেশ এবং মাছ ভালো থাকবে।

আকোয়ারিয়ামে মাছেদের খেতে দেবার নিয়ম

  অ্যাকুয়ারিয়াম এর মাছেদের সঠিক নিয়মে খেতে না দেবার কারনে , অ্যাকুয়ারিয়াম এর জল ঘোলা হয়ে যায় এবং অনেক মাছ ও মারা যায়। অ্যাকুয়ারিয়াম এর মাছেদের খেতে দেবার জন্য কয়েকটি নিয়ম আছে , যেগুলো মেনে চললে , আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এর মাছ সুস্থ থাকবে, বড় হবে এবং সাথে জল ও পরিষ্কার থাকবে। 1) মাছের পরিমাণ অনুযায়ী মাছকে খেতে দিতে হবে। 1 থেকে 2 মিনিটের মধ্যে যাতে খাবার পুরোটা শেষ হয়ে যায় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। যদি 2 মিনিটের পরেও জলে খাবার থেকে যায়, তাহলে কিন্তু অ্যাকুয়ারিয়াম এর জল ঘোলা হয়ে যাবে এবং মাছও মারা যাবে। সেই দিনই না মারা গেলেও 2/ 4 দিন পরেও মারা যেতে পারে। 2) মাছের মুখের সাইজ অনুযায়ী মাছকে খেতে দেবার জন্য ফিশ ফুড প্যালেট এর সাইজ নির্বাচন করুন। এতে করে মাছগুলি খাবারের প্যালেট গুলি চট জলদি খেয়ে নিতে পারে। যদি আপনি মাছের মুখের আকারের চেয়ে বড় সাইজের প্যালেট খেতে দেন, তাহলে আপনার মাছ গুলিকে খাবারের প্যালেট গুলি নরম হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে থাকতে হবে। বিভিন্ন খাবার এর প্যালেট গুলির নরম হবার সময়ও লাগে আলাদা। কোন কোন প্যালেট নরম হতে 3 থেকে 7 মিনিট পর্যন্ত সময় লাগে, এতক্ষ...

Fish bowl/গোলজার এ মাছ রাখতে কি অক্সিজেন প্রয়োজন হয়?

  অনেকেই আছেন যারা মনে করেন যে অক্সিজেন শুধু অ্যাকুয়ারিয়াম এর জন্যেই দিতে হয় ,গোল জার এ অক্সিজেন দেবার প্রয়োজন নেই, ছোট জায়গায় অক্সিজেন দেবার আবার কি প্রয়োজন ?     ছোট জায়গায় অক্সিজেন সরবরাহ করার প্রয়োজন নেই, এই ধারণা করা একেবারেই ভুল, বরং ছোট জায়গায় অক্সিজেন সরবরাহ করার প্রয়োজন অনেক বেশি। বেশিরভাগ মানুষের ভুল ধারণার জন্য ই গোল জারে মাছ বাঁচিয়ে রাখতে পারেন না। বর্তমানে গোলজার এর জন্য খুব ছোট আকারের ফিল্টারও কিনতে পাওয়া যায়, এইধরনের ফিল্টার গুলি ব্যাবহার করলে জারের জলে অক্সিজেন এর সাথে সাথে জল ও পরিষ্কার থাকবে। এয়ার পাম্প এবং ফিল্টার ব্যাবহার করে আপনি স্বচ্ছন্দে জার এর ভিতর অনেক প্রজাতির মাছ রাখতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন গোল জারের ভিতরে অক্সিজেন সরবরাহ করার মানে এই নয় যে, আপনি আপনার ইচ্ছা মতন যে কোন সাইজের, যে কোন জাতের মাছ রাখতে পারবেন।    কিছু জাতের মাছ আছে যেগুলি আপনি মাপ মতন গোল জারে বিনা অক্সিজেন এ রাখতে পারবেন, কিন্তু সব জাতের মাছ গোল জারের ভিতরে অক্সিজেন সরবরাহ ছাড়া রাখতেই পারবেন না। আবার কিছু জাতের মাছ আছে যাদের গোল জারের ভিতরে কোন ...

শীত কালে অ্যাকুরিয়ামের মাছের যত্ন কিভাবে নেওয়া উচিত ( aquarium fish maintenance at winter season )

যারা অ্যাকুরিয়ামে মাছ পোষেন তাদের কাছে শীতকাল আতঙ্কের । কারন  বেশীর ভাগ মানুষের ধারনা শীতকালে মাছ মারা যায় । এই সময় মাছ রাখতে অনেকেই ভয় পায় । কিন্তু আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি ,আমার কথা মেনে চলুন , দেখবেন এই শীতে আপনার অ্যাকুরিয়ামের কোন মাছ ই মারা যাবে না ।       দেখে নিন শীতকালে অ্যাকুরিয়াম এ মাছ বাঁচিয়ে রাখতে হলে কি কি করতে হবে । ১) আমরা অ্যাকুরিয়ামে যে সমস্ত জাতের মাছ গুলি সাধারনত রেখে থাকি , সেই সমস্ত জাতের মাছ গুলি ২৮ ডিগ্রি সেন্টি গ্রেড থেকে ৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ভালো ভাবে থাকতে পারে । অ্যাকুরিয়ামে একটি থারমস্টাটিক হিটার লাগিয়ে অ্যাকুরিয়ামের জল ২৮ থেকে ৩০ ডিগ্রির মধ্যে রাখুন । এই হিটার গুলি আপনা থেকেই চালু এবং বন্ধ হয় তাই এই হিটার আপনি সর্বদা অন করে রেখে দিতে পারেন । 2) এই সময় অ্যাকুয়ারিয়াম এ নতুন মাছ ছাড়তে হলে, মাছ কেনার সময় ভালো করে দেখে নিন,যে মাছগুলি রোগগ্রস্ত কিনা। এই সময় আপনার সামান্যতম অসতর্কতা আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম এর মাছের মড়ক সৃষ্টি করে দিতে পারে। 3) শীতকালে অ্যাকুয়ারিয়ামের জল পুরোটা বদল না করাই ভালো।  অ্যাকুয়ারিয়ামের...

মলি মাছের বাচ্চার খাবার

মলি মাছের বাচ্চা কি খায়? Aquarium এ যে সমস্ত ধরনের মাছ আমরা পুষে থাকি ,তার মধ্যে মলি জাতের মাছ খুব সহজেই বাচ্চা দিয়ে থাকে। আকোয়ারীয়াম এ মলি মাছের বাচ্চা হয়েছে, এমন অভিজ্ঞতা অনেকের ই হয়ে থাকে। এমন অবস্থায় তারা ভেবে পান না , যে ওই মাছের বাচ্চাদের তারা কি খেতে দেবেন । এই মলি মাছের বাচ্চার জন্য কি খেতে দেবেন বা কোন খাবার দেওয়া ভালো । মলি মাছের খাবার এর সম্বন্ধে আমি দুই ধরনের মানুষের জন্য আলোচনা করবো। 1) যারা বাড়িতে সখ করে মাছ পোষেন  2) আর যারা মলি মাছের বাচ্চা করে ব্যাবসা করতে চান অর্থাৎ ব্যাবসায়িক ভিত্তিতে মলি মাছের চাষ করতে চান, তাদের জন্য। 1) আমি প্রথমে আলোচনা করবো যারা সখে মলি মাছের বাচ্চা করতে চান,অথবা হটাৎ করে বাড়িতে মলি মাছ বাচ্চা দিয়েছে , তাদের জন্য। আপনারা অনেক সময় দেখতে পাবেন যে অ্যাকুয়ারিয়াম এর মধ্যে থাকা কোন মেয়ে মলি মাছের পেট বেশ ফুলে আছে ,তার মানে এই মলি মাছটি কয়েক দিনের মধ্যেই বাচ্চা দেবে। সেই ক্ষেত্রে আপনি ওই মেয়ে মলি মাছটিকে একটি আলাদা পাত্রে তুলে রাখবেন। এখানে বলে রাখি, যে এই আলাদা করে রাখার সময় মেয়ে মাছটির সাথে ছেলে মলি মাছ রাখার কোন রকম প্রয়োজন ...

মলি মাছ একসঙ্গে কতগুলি বাচ্চা দেয়?

Image
  সাধারণ ভাবে একটি মেয়ে মলি মাছ , তার 3 মাস বয়স হলে বাচ্চা দিয়ে শুরু করে দেয়। প্রথম দিকে মেয়ে মাছটির আকারে ছোট থাকে , তাই প্রথম দিকে পাড়া বাচ্চার সংখ্যাও কম থাকে। একদম শুরুর দিকে একটি মেয়ে মলি মাছ 10 / 12 টি বাচ্চা দিয়ে থাকে, এমনকি মাত্র 4/ 5 টি বাচ্চাও দিতে দেখেছি। তারপর যত দিন যায় আস্তে আস্তে মেয়ে মাছটির আকার বাড়তে থাকে এবং সাথে সাথে বাচ্চার সংখ্যাও বাড়তে থাকে । একটি মলি মাছের পূর্ন আকারে আসতে মোটামুটি 1 বছর সময় লাগে। একটি পূর্ন আকারের মেয়ে মলি মাছ একেকবার এ 100 থেকে 150 টি বাচ্চা দিতে পারে। আমি আমার অভিজ্ঞতায় মলি মাছকে সর্বাধিক 240 টি বাচ্চা দিতে দেখেছি।   একটি মলি মাছ সাধারত মাসে 2বার বাচ্চা দেয়। মলি মাছ সব ঋতু তেই বাচ্চা পাড়ে।      2 বৎসর বয়সের পর থেকে বাচ্চা দেবার পরিমাণ কমতে থাকে।