ফ্যামিলি ঃ পোয়েসিলিড রঙ্গিন মাছের জগতে গাপ্পি মাছের কদর চিরকালের । এই মাছের মতো নানা রকমের রঙ এবং নানা ধরনের নক্সা আর কোন জাতের মাছের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় না । যে কোন একটি অ্যাকুরিয়াম শুধু গাপ্পি মাছ দিয়েই সাজিয়ে রাখা যায় । এই মাছ খুব বড় হয় না , সেই কারনে এই মাছ ছোট জায়গায় পোষা যায় । এই মাছের প্রজাপতির মত নক্সা কাটা রঙ্গিন লেজ যে কোন মানুষ কে মুগ্ধ করবে । গাপ্পি মাছের প্রাপ্তি স্থান ( origins ) ? বর্তমানে আমরা যে গাপ্পি মাছ দেখতে পাই সেই মাছ গুলি ওয়াইল্ড অর্থাৎ বুনো গাপ্পি থেকে সঙ্কর পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়েছে । এছাড়া যে কোন দুটি জাতের গাপ্পি মাছের মধ্যে মিলন ঘটিয়ে আরও নতুন নতুন রঙ এবং নক্সা তৈরি করা হয়েছে । বুনো গাপ্পি বা ওয়াইল্ড গাপ্পির আদি বাসস্থান হল সাউথ আমেরিকা, ত্রিনিদাদ , বার্বাডোজ , ভেনিজুয়েলার কিছু অংশে এই মাছ দেখতে পাওয়া যায় । গাপ্পি মাছ কত বড় হয় ( size ) ? প্রকৃতি তে যে ওয়াইল্ড গাপ্পি বা বুনো গাপ্পি পাওয়া যায় সেই গাপ্পি মাছের ছেলে মাছের সাইজ হয় লম্বায় ১ . ২ ইঞ্চি । আর মেয়ে মাছের সাইজ হয় লম্বায় ২ ইঞ্চি পর্যন্ত । তবে বর্তমানে যে সমস্ত হাই ব্রি
অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে গিয়ে যে সমস্যার মুখে আমাদের সব থেকে বেশী পড়তে হয় , তা হল মাছ এর অসুখ করে মাছ মারা যাওয়া । মাছ মারা যাবার প্রধান কারন হল , মাছের কি অসুখ করেছে তা সঠিক ভাবে বুঝতে না পারা । বেশির ভাগ মানুষ যখন দেখেন যে অ্যাকুরিয়ামের মাছ মারা যাচ্ছে , তখন কোন অ্যাকুরিয়ামের দোকান থেকে মন মতন যে কোন একটি ওষুধ কিনে এনে অ্যাকুরিয়ামে দিয়ে দেন । কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাকুরিয়ামের মাছ গুলি বাঁচাতে সফল হন না । অনেকে আবার অ্যাকুরিয়ামের জলে অ্যান্টি বায়োটিক ওষুধ ব্যাবহার করে থাকেন , এতে হয়তো অনেক সময় কিছুটা সফল হলেও অ্যাকুরিয়ামের জলে অ্যান্টি বায়োটিক ওষুধ ব্যাবহার করা হলে এর পরিনাম ভয়ঙ্কর হতে পারে , এক জন মাইক্রো বায়োলজিস্ট এর পক্ষেই বোঝা সম্ভব অ্যাকুরিয়ামের জলে অ্যান্টি বায়োটিক ব্যাবহার করলে, কি মারাত্মক পরিনাম হতে পারে । আমি শুধু এক কথায় বলতে পারি অ্যাকুরিয়ামে অ্যান্টি বায়টিক ওষুধ ব্যাবহার করলে অ্যাকুরিয়ামের সাথে সাথে আপনার বাড়ির মধ্যে থাকা প্রতিটি মানুষ সহ সকল জীব জন্তুর শারীরিক ক্ষতি যেচে ডেকে আনবেন । তবে অনেক সময় মাছের অসুখ ভালো করার জন্য অ্যান্টি বায়োটিক ব্যাবহার করতে হয় , সে ক্ষ
মাছ কি কি খাবার খায় ? এই প্রশ্নের উত্তর দেবার থেকে , বোধহয় অনেক সহজ কাজ হোল মাছ কি কি খায় না , সেটা বলা , কারন মাছ বিষাক্ত কোন খাবার ছাড়া সব খাবারই খায় । মাছ প্রকৃতিগত ভাবে সহজেই বিষাক্ত খাবার চিহ্নিত করে নিতে পারে । সহজে যে খাবার খাওয়া সম্ভব , মাছেরা সেই খাবার তো খায়ই আবার যে সমস্ত খাবার তাৎক্ষনিক খাওয়া যায় না সেই সব খাবার গুলি খাবার অবস্থায় এলেই মাছ তা খেতে শুরু করে দেয় । সব ধরনের মাছের খাবারের আলোচনা অনেক সময় সাপেক্ষ , তাই এখন আলোচনা করবো অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে মাছেদের কি কি খাবার দেওয়া যায় বা অ্যাকুরিয়ামের মাছ কি কি খাবার খেতে ভালোবাসে । অ্যাকুরিয়ামের মাছেদের খেতে দিতে গিয়ে আমরা সব থেকে বেশি যে সমস্যায় পড়ি তা হল অ্যাকুরিয়ামের জল ঘোলা হয়ে যাওয়া , আর আমরা জানি যে অ্যাকুরিয়ামের জল ঘোলা হওয়া মানেই মাছ মারা যাবার সূত্রপাত । যারা অনেক দিন ধরে অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষে চলেছেন , তাদের মতে কেউ বলেন অ্যাকুরিয়ামে জ্যান্ত খাবার দিতে আবার কেউ বলেন ড্রাই ফুড ব্যাবহার করলে অ্যাকুরিয়ামের জল কম ঘোলা হয় । বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকম মত শুনে যারা নতুন অ্যাকুরিয়াম করে মাছ পোষা শুরু করেছেন , তা
Comments
Post a Comment