গাপ্পি মাছ ( guppy fish )
ফ্যামিলি ঃ পোয়েসিলিড
রঙ্গিন মাছের জগতে গাপ্পি মাছের কদর চিরকালের । এই মাছের মতো নানা রকমের রঙ
এবং নানা ধরনের নক্সা আর কোন জাতের মাছের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় না । যে কোন একটি
অ্যাকুরিয়াম শুধু গাপ্পি মাছ দিয়েই সাজিয়ে
রাখা যায়। এই মাছ খুব
বড় হয় না , সেই কারনে এই মাছ ছোট জায়গায় পোষা যায় । এই মাছের প্রজাপতির মত নক্সা
কাটা রঙ্গিন লেজ যে কোন মানুষ কে মুগ্ধ
করবে ।
গাপ্পি মাছের প্রাপ্তি স্থান ( origins ) ?
বর্তমানে আমরা যে গাপ্পি মাছ দেখতে পাই সেই মাছ গুলি ওয়াইল্ড
অর্থাৎ বুনো গাপ্পি থেকে সঙ্কর পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়েছে । এছাড়া যে কোন দুটি জাতের গাপ্পি মাছের
মধ্যে মিলন ঘটিয়ে আরও নতুন নতুন
রঙ এবং নক্সা তৈরি করা হয়েছে । বুনো গাপ্পি বা ওয়াইল্ড গাপ্পির আদি বাসস্থান হল
সাউথ আমেরিকা, ত্রিনিদাদ , বার্বাডোজ , ভেনিজুয়েলার কিছু অংশে এই মাছ দেখতে পাওয়া
যায় ।
গাপ্পি মাছ কত বড় হয় ( size ) ?
প্রকৃতি তে যে ওয়াইল্ড গাপ্পি বা বুনো গাপ্পি পাওয়া যায় সেই গাপ্পি মাছের ছেলে
মাছের সাইজ হয় লম্বায় ১.২ ইঞ্চি ।আর মেয়ে
মাছের সাইজ হয় লম্বায় ২ ইঞ্চি পর্যন্ত । তবে বর্তমানে যে সমস্ত হাই ব্রিড গাপ্পি মাছ দোকানে কিনতে পাওয়া যায় সেই সব মাছ
গুলি আকারে আরো কিছুটা বড় হয়। এই সব প্রজাতির
ছেলে মাছ গুলির সাইজ হয় লম্বায় ২ ইঞ্চি আর মেয়ে মাছ গুলির সাইজ হয় ৩.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত ।
গাপ্পি মাছ কত দিন পর্যন্ত বাঁচে ( life span
) ?
এই মাছ সাধারনত
২ বৎসর পর্যন্ত বাঁচে তবে আপনার অ্যাকুরিয়ামে উপযুক্ত পরিবেশ এবং যত্ন পেলে ৩ বৎসর
পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে ।
গাপ্পি মাছ কত প্রকারের হয় ( species ) ?
গাপ্পি মাছ সারা পৃথিবী জুড়ে বহু ধরনের
পাওয়া যায় । তবে যে কটি জাত সাধারনত দেখতে পাওয়া
যায় , সেগুলি হল ১ ) এন্ডলার গাপ্পি ২) স্নেক স্কিন গাপ্পি ৩) কোবরা গাপ্পি ৪) হোয়াইট গাপ্পি ৫) ব্লু গাপ্পি ৬) রেড গাপ্পি ৭) কোরাল
রেড গাপ্পি ৮) রেড ট্যাক্সিডো গাপ্পি ৯) ইয়েলো গাপ্পি ১০) সোর্ড টেল গাপ্পি ১১)
রাউন্ড টেল গাপ্পি ১২) পার্পেল গাপ্পি ১৩) গ্রীন গাপ্পি ১৪) রেড আই গাপ্পি ১৫)
ব্ল্যাক গাপ্পি ১৬) ব্রোঞ্জ গাপ্পি ইত্যাদি।
গাপ্পি মাছের স্বভাব
এবং প্রকৃতি কেমন হয় ( habit and nature ) ?
এই মাছ খুব শান্ত প্রকৃতির হয় । এক সঙ্গে দল বেঁধে থাকতে ভালো বাসে
। এই মাছের লেজ খুব পাতলা এবং নরম হয়
।তাই এই মাছের সঙ্গে লেজ ঠোকরায় এমন
কোন মাছ রাখবেন না , যেমন টাইগার বার্ব মাছ। যেহেতু এই
মাছ ছোট আকারের এবং নরম হয় তাই এই মাছের সঙ্গে কোন বড়ো মাছ রাখবেন না ।
গাপ্পি মাছের সঙ্গে কোন কোন মাছ রাখা যায় / উচিত
( compatible ) ?
এই মাছের সঙ্গে যে সমস্ত মাছ গুলি রাখা যায় সেই মাছ গুলি হল
১) যে কোন ছোট জাতের টেট্রা যেমন নিওন
টেট্রা , কার্ডিনাল টেট্রা , রেড আই টেট্রা , সারপে টেট্রা , বুয়েনার্স টেট্রা ইত্যাদি ২) যে কোণ ছোট রাসবোরা যেমন হারলি কুইন, ৩) পিকক রেইনবো , ৪) যে কোণ মলি ,৫) যে কোন প্লাটি ,৬) জেব্রা ডেনিও ইত্যাদি ছোট জাতের মাছ
।
গাপ্পি মাছ কোন কোন মাছের সঙ্গে রাখা যায় না ( not compatible ) ?
গাপ্পি মাছের সঙ্গে যে সমস্ত মাছ গুলি
রাখা উচিত নয় ,সেই মাছ
গুলি হল ১) গোল্ড ফিশ
২) কার্প ৩) এঞ্জেল ৪) অস্কার ৫) প্যারট ৬) সিভোরাম ৭) ফায়ার মাউথ ৮) গ্রীন টেরর ৯) পিরানাহা ১০) জুয়েল ,১১) আরাডাস ১২) ব্যানানা ১৩) জেব্রা বা কনভিক্ট সিক লিড , প্রভৃতি মাছ ছাড়াও আরো যে সমস্ত সাইজে
বড় এবং আক্রমণকারী মাছ আছে তার কোণ টিই এই মাছের সঙ্গে ছাড়া যাবেনা ।
গাপ্পি মাছের মেজাজ মর্জি কেমন হয় (
temperament ) ?
এই মাছ খুব শান্ত , এই মাছের সঙ্গে যে সমস্ত মাছ রাখা যায় তাদের সঙ্গে ভালো ভাবে মিলে মিশে থাকে । সব সময় অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে খেলা করে
বেড়ায়। এই মাছ প্ল্যান্টেড অ্যাকুরিয়ামের জন্য
আদর্শ । ছোট শান্ত জাতের মাছেদের অ্যাকুরিয়ামের
জন্য এই মাছ প্রথম পছন্দের ।
গাপ্পি মাছ কি খায় ? গাপ্পি মাছের জন্য কি খাবার ভালো ( foods and feeding ) ?
এই মাছকে আপনি জ্যান্ত বা শুখনো যে
কোন খাবারই দিতে পারেন । জ্যান্ত কেঁচো , ডাফনিয়া, আর্টিমিয়া , মশার লার্ভা ইত্যাদি। শুখনো খাবারের মধ্যে দানা খাবার ,ফ্লেক ফুড , ফ্রিজ ড্রাই করা যে কোন খাবার ই আপনি
দিতে পারেন ।তবে মনে
রাখবেন যে খাবার ই আপনি দিন না কেন সেই খাবার যেন ফ্রেশ হয়। কখনো এটা ভাববেন না যে মাছ তো বাসি
পচা সব খাবার ই খেতে পারে । মাত্র ১
বার খারাপ খাবার খাওয়ালেই আপনার অ্যাকুরিয়ামের সমস্ত মাছ মরে যেতে পারে। যদি আপনার মাছের খাবার শেষ হয়ে যায়, তাহলে ২/৩ দিন আপনি মাছ কে না খাইয়ে রাখবেন
তবু খারাপ খাবার খাওয়াবেন না ।
গাপ্পি মাছের স্বাস্থ কেমন হয় ( health ) ?
এই মাছের বিশেষ কোন রোগ হয় না । এই মাছ কে যদি আপনি খুব ভালো পরিবেশ
দিতে পারেন , তাহলে এই মাছ সহজে রোগাক্রান্ত হয় না । এইমাছ কে ভালো রাখতে হলে আপনি আপনার অ্যাকুরিয়ামে প্লাস্টিকের গাছ এবং কেমিক্যাল
যুক্ত সাজাবার জিনিস থেকে দূরে থাকুন ।
গাপ্পি মাছের জন্য কত তাপমাত্রা প্রয়োজন হয় ( temperature ) ?
এই মাছের জন্য ২২ থেকে ২৮ ডিগ্রি সেন্টি
গ্রেড তাপমাত্রা ভালো ।
গাপ্পি মাছের জন্য কি ধরনের জল প্রয়োজন
হয় ( water
condition )?
সাধারনত এই মাছ একটু হার্ড জল ( ১০০—১৫০ মিলি গ্রাম / লিটার ) , এবং একটু অ্যালকালাইন ( ৭.৫ পি এইচ এর ) জল পছন্দ করে। কিন্তু দেখা গেছে এর থেকে কম বা বেশি
হার্ড ( ৫০—২৫০ মিলি
গ্রাম / লিটার ) , এবং একটু কম বা বেশি ( ৬.৫ – ৮ পি এইচ ) এর জলে এই মাছ মানিয়ে নিতে পারে ।
গাপ্পি মাছের অ্যাকুরিয়ামের জল পাল্টাবার নিয়ম কি ( water change ) ?
গাপ্পি মাছ ভালো রাখার জন্য আপনার অ্যাকুরিয়ামের
জল ১০—২০ ভাগ প্রতি
সপ্তাহে বদল করুন ।
গাপ্পি মাছের জন্য কত বড় অ্যাকুরিয়াম প্রয়োজন হয় ( tank size ) ?
এই মাছের জন্য অ্যাকুরিয়ামের ভালো সাইজ হল ( ১৮×১০× ১২ ) এবং এর বড় । তবে এই মাছ
সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে আপনি ৮ ইঞ্চি গোল জারেও আপনি রাখতে পারেন ।
গাপ্পি মাছের অ্যাকুরিয়ামে কি ধরনের আলো লাগানো ভালো ( lightning ) ?
এই মাছের অ্যাকুরিয়ামে এমন আলো লাগাবেন
যে আলো জ্যান্ত গাছ বেঁচে থাকার পক্ষে যথেষ্ট ।
গাপ্পি মাছের অ্যাকুরিয়ামে কি ধরনের পাথর ব্যাবহার করা ভালো ( substrate ) ?
এই মাছের অ্যাকুরিয়ামে একটু ছোট দানার
পাথর বা বালি ব্যাবহার করুন । কোন রঙ করা
পাথর বা বালি ব্যাবহার করা উচিত নয় , এই ধরনের পাথর বা বালি ব্যাবহার করলে আপনার মাছ মারা যেতে পারে
।
গাপ্পি মাছের অ্যাকুরিয়ামে কি ফিল্টার ব্যাবহার করা ভালো ( filtration ) ?
এই মাছের জন্য আপনি আন্ডার গ্রাভেল
ফিল্টার , কর্নার ফিল্টার , বায়ো স্পঞ্জ ফিল্টার ইত্যাদি । এই মাছের অ্যাকুরিয়ামে আপনি পাওয়ার
ফিল্টার ও ব্যাবহার করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখবেন পাওয়ার ফিল্টার এর জলের স্রোত যেন বেশি না
হয়। কারন এই মাছের লেজ শরীর অনুযায়ী অনেকটা
বড় এবং পাতলা হয় , জলের স্রোত বেশি হলে এই মাছ ভালো ভাবে সাঁতার কাটতে পারবে না , মাছ অসুস্থ হয়ে পড়বে ।
গাপ্পি মাছের রোগ এবং তার প্রতিকার ( diseases and treatment ) ?
গাপ্পি মাছের সাধারনত যে রোগ গুলি দেখা
যায় সেগুলি হোল ১) মাউথ ফাঙ্গাস , ২) লেজ/ পাখনা পচা রোগ ,৩) ফাঙ্গাস ৪) ড্রপসি ।
১) মাউথ ফাঙ্গাস ঃ এই রোগ হলে মাছের ২ টী ঠোট সাদা হয়ে যায়। মাছ নিস্তেজ হয়ে পরে , কিছু খেতে চায়না । চুপচাপ এক জায়গায় ভেসে থাকে বা নিচে
বসে থাকে। ১—২ দিন পরে মারা যায় ।
প্রতিকার ঃ এই রোগ হলে , একটি পাত্রে ১ লিটার জল নিন ,ওই জলে ১০—১২ টি পটাসিয়াম পারমাঙ্গানেট এর দানা গুলে নিন।তারপর ওই জলে আক্রান্ত মাছটিকে ১—২ মিনিট রেখে দিন তারপর মাছটিকে অ্যাকুরিয়ামে
ছেড়ে দিন ।এই ভাবে
দিনে ২ বারকরে ৩থেকে ৪ দিন করুন । প্রতি দিন
ওষুধ নতুন করে গুলে নেবেন ।
২) লেজ পচা বা পাখনা পচা রোগ ঃ এই রোগ হলে মাছের লেজ বা পাখনা বা দুটোই এক সঙ্গে পচন ধরে মাছ ভালো করে চলতে পারে
না , নিস্তেজ হয়ে পড়ে , খাওয়া বন্ধ করে দেয়.১ দিন বা ২দিন পরে মাছ মারা যায় । এই রোগ খুব ছোঁয়াচে , সাধারনত এক টি মাছের হলে খুব তাড়া তাড়ি
সবকটি মাছ আক্রান্ত হয়ে পড়ে । এই রোগের
উপসর্গ দেখতে পাওয়া মাত্র চিকিৎসা সুরু করে দেবেন।
প্রতিকার ঃ এই রোগের লক্ষন দেখতে পেলে প্রথমে অ্যাকুরিয়ামের জল ৫০
ভাগ বদল করে দিন এবং ফিল্টার পরিস্কার করে দিন । অ্যাকুরিয়ামের জলে ২ ফোঁটা / ১০ লিটার জলের হিসাবে মালাসাইট গ্রীন ওষুধ ব্যাবহার করুন । ৩ থেকে ৪ দিন ওষুধ ব্যাবহার করবেন ।
৩) ফাঙ্গাস ঃ এই রোগ হলে মাছের গায়ে ছাপ ছাপ সাদা সাদা দাগ হয় অথবা সারা গায়ে পাতলা সাদা রঙের একটি আস্তরন দেখতে পাওয়া যায় । মাছ নিজের গা ঘসতে থাকে ,আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে পড়ে .১ থেকে ২ দিনের মধ্যে মাছ মারা যায় ।
প্রতিকার ঃ এই রোগ হলে অ্যাকুরিয়ামের জল ২০থেকে ৩০ শতাংশ বদল করে দিন, জলে ৫ গ্রাম / ১০ লিটার পিছু অ্যাকুরিয়াম সল্ট দিন না পেলে সন্ধক লবন দিন । জলের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এ করে দিন । ওই জলে মালাসাইট গ্রীন ২
ফোটা করে প্রতি ১০ লিটার জলের হিসাবে দিন। ওই ওষুধ ৪ থেকে ৫ দিন ব্যাবহার করুন ।
৪) ড্রপসি ঃ এই রোগ হলে মাছের আঁশ গুলি খাড়া খাড়া
হয়ে ওঠে। মাছের চেহারা অনেক টা বেলুনের মত দেখতে
হয়ে যায়। এই রোগ খুব ছোঁয়াচে । এই রোগের প্রাথমিক উপসর্গ বুঝতে পারা
যায় না , যখন মাছের আঁশ ফুলে ওঠে তখন ই কেবল মাত্র বোঝা যায় । আর আঁশ ফুলে যাবার পর আর মাছের কোন
রকম চিকিৎসা করে লাভ হয় না । আমার ৩০
বৎসর এর অভিজ্ঞতায় আমি ১০০ বারের মধ্যে মাত্র ২ বার আক্রান্ত মাছ কে সুস্থ করতে পেরেছিলাম, তাও গাপ্পি মাছের ক্ষেত্রে নয়, ২ বার ই গোল্ড ফিশ কে সারাতে
সক্ষম হয়েছিলাম ।
প্রতিকার ঃ এই রোগ খুব ই সংক্রামক । তাই একটি
মাছের হলে সব মাছের ই এই রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ । তাই কোন একটি মাছ এই রোগে আক্রান্ত
হলে সত্তর ব্যাবস্থা নিতে হবে । এই রোগের
উপসর্গ দেখা গেলে প্রথমে আপনার অ্যাকুরিয়ামের ৫০ ভাগ জল বদল করুন , ফিল্টার পরিস্কার করে দিন , জলে ৫ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার জলের হিসাবে
লবন দিন । এর সাথে মেথিলিন ব্লু ২ ফোটা প্রতি
৫ লিটার জলের হিসাবে ব্যাবহার করুন ।
গাপ্পি মাছের বাচ্চা তোলার পদ্ধতি কি ( breeding ) ?
এই মাছের বাচ্চা তোলা খুব ই সহজ । এই মাছ সরা সরি বাচ্চা পারে । এই মাছের অ্যাকুরিয়ামে একটু বেশি করে
জ্যান্ত গাছ লাগিয়ে রাখলে আপনি আপনার অ্যাকুরিয়ামের মধ্যেই এই মাছের বাচ্চা করতে পারবেন
। মা মাছ বাচ্চা পারলে ,বাচ্চা গুলি ওই গাছের আড়ালে লুকিয়ে
থাকতে পারবে । এ ছাড়া আপনি একটি ব্রিডিং নেট ব্যাবহার
করতে পারেন । মা মাছের পেট অনেক টা ফফুলে উঠলে ওই
মাছটি কে বা যদি অনেক গুলি মাছের পেট ফুলে থাকে ,তাহলে একসঙ্গেই সব কটি মাছ ওই ব্রিডিং
নেটের মধ্যে তুলে নিতে পারেন । এই নেটের
সুবিধা হল মা মাছ বাচ্চা পারলেই ,ওই বাচ্চা গুলি নেটের ফাঁক দিয়ে বাইরে বেরিয়ে যেতে পারবে এর
ফলে ওই বাচ্চা গুলি কে কোন মাছ খেয়ে নিতে পারবে না । এই মাছের বাচ্চা দের আপনি জ্যান্ত ডাফনিয়া
বা জ্যান্ত কেঁচো খেতে দিতে পারেন ,এই সব খাবার হাতের নাগালে না পেলে শুখনো খাবার খুব অল্পো পরিমানে
মিহি করে খেতে দিতে পারেন ।
গাপ্পি মাছের পরিচর্যায় কয়েকটি জরুরী পরামর্শ ( tips ) ।
১) দেখতে ভালো
লাগলেও অ্যাকুরিয়ামে অ্যাকুরিয়ামে শুধু ছেলে মাছ রাখবেন না এই মাছের ছেলে এবং মেয়ে
মাছের অনুপাত হবে ১ টি ছেলে মাছ প্রতি ২ টি মেয়ে মাছ । এই অনুপাতে এইমাছ রাখলে ছেলে মাছের
লেজ আকারে বড় হবে ।
২) এই মাছের
অ্যাকুরিয়ামে অবশ্যই জ্যান্ত গাছ লাগান । প্লাস্টিক গাছ একে বারেই বসাবেন না ।
৩) পর্যাপ্ত
আলো যেন থাকে ,না হলে জ্যান্ত
গাছ মরে যাবে ।
৪) এমন কোন
মাছ এই অ্যাকুরিয়ামে ছাড়বেন না যে কিনা এই
মাছের লেজ ছিঁড়ে দেবে বা খেয়ে নেবে ।
৫)এই মাছের
অ্যাকুরিয়ামে অতিরিক্ত হাওয়া বা এয়ার পাম্প চালাবেন না ।
If you have any questions about this species, you can ask in comments section. I will try to answer as soon as possible.
I need some fancy guppy f1 trio strains.( Breeder guppies).
ReplyDeleteStrains I need :
1: albino red red eyed trio ( 2 trio pairs)
2: white tuxedo ( 2 trio pairs)
3: Dumbo mossaic ( 2 trio pairs)
Note: It should be imported f1 pureline and f1 feneration.
thanks
ReplyDelete